দূর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি সিনিয়র আইনজীবী নাসির উদ্দিন, সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জননেতা মকসুদ হোসেন এক বিবৃতিতে কুমিল্লার মুরাদনগরে বসত ঘরের দরজা ভেঙ্গে হিন্দু সম্প্রদায়ের নারী ধর্ষণ ও সহিংস ঘটনার তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা প্রকাশ করে বলেন, এই ঘটনার এতই ভয়াবহ ও বিবৎস, যা নিন্দা জানানোর কোন ভাষা নেই। কেউ কেউ এই ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি ফ্যসিবাদের পশ্রয়কারীদের উপর দোষ চাপাচ্ছেন। এ ধরণের বক্তব্য ফ্যাসিবাদী কায়দা। মূলত দুনিয়া কাঁপানো ৫ই আগস্টের গণঅভ্যূত্থানের পর দেশের বড় বড় দূর্নীতিবাজ ও জাতীয় দূষমনরা স্বাধীনভাবে চলাফেলা শুরু করেছেন। তার মধ্যেই একজন আছেন এই কুমিল্লার মুরাদনগরের কায়কোবাদ। ২০০৭ এর জনপ্রিয় ও নির্দলীয় ১/১১ এর সরকারের সময়ের বড় বড় দূর্নীতিবাজদের ব্যাপারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জিরো ট্রলারেন্স নীতি দূর্বল থাকার ফলে বর্তমান দেশের সরকারী অফিস আদালতে বিশৃঙ্খল ও নৈরাজ্য বেড়েই চলেছে। আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটছে। এদিকে নিজের হাতে আইন তুলে নেওয়া, সচিবালয়, এনবিআর সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অফিস-আদালতে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্যের ঘটনায় দেশবাসী গভীর উদ্বিগ্ন।
নেতৃবৃন্দ মুরাদনগরের এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার দায়ীদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এই নিষ্ঠুর ও বর্বরতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার জোর দাবি জানান।